শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের রচনা ১০০০ শব্দ দেখুন

বাংলাদেশের জাতীয় দিবস গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। প্রতিবছর বাংলাদেশের বিজয় দিবসের দুইদিন আগে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করার দুই দিন আগে পাক হানাদার বাহিনীরা বুঝে গিয়েছিল যে তাদের পরাজয় নিশ্চিত হচ্ছে যারা মধ্যে দিয়ে তারা একটি ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা করে তার মধ্যে যুক্ত ছিল বাংলাদেশের বিরোধী দল গুলো যেমন রাজাকার। বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করেছিল এই দিনে। তাদের এই হত্যাকাণ্ডের মধ্যে অন্যতম মূল কারণ ছিল বাংলাদেশেকে সম্পূর্ণরূপে মেধাশূন্য করে দেওয়া। তাই আজকে আমরা জানবো অনেক তথ্য  শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের রচনা ১০০০ শব্দ এর মাধ্যমে।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে উপজেলা বা জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন রকম রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। তাদের জন্য ১০০০ শব্দের মধ্যে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস রচনা উল্লেখ করা হলো। কারন অনেক ছাত্র-ছত্রী তাদের বিভিন্ন প্রতিযোগিতার জন্য শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের রচনা ১০০০ শব্দ খুজে। তাই পাঠক আজকের এই লেখা আপনাদের জন্য। এছাড়াও আমাদের এই লেখার মাধ্যমে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের পতাকা তুলার নিয়ম, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের অবদান, মুক্তিযুদ্ধে তাদের অবদান, এই দিবসের তাৎপর্য ইত্যাদি নানান বিষয় খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছি।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে রচনা ১০০০ শব্দঃ

ভূমিকাঃ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস একটি বিশেষ দিবস হিসেবে পালন করা হয়। প্রতিবছর বাংলাদেশে ১৪ ডিসেম্বর দিনটিকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলার প্রথম শ্রেণির সকল বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের অনেক মানুষ বিভন্ন রকম ভাবে সাহায্য করেছিল তাদের সাধ্য অনুযায়ী। বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ ১৪ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। এর পর থেকেই প্রতিবছর ১৪ ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

বুদ্ধিজীবী কারাঃ ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশে স্বাধীনতা যুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রাক্কালে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের সাথে রাজাকার, আল বদর, আল শামস বাহিনী বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক প্রকৌশলী, সাংবাদিক, কবি ও সাহিত্যিকদের চোখ বেঁধে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে তাদের নির্যাতনের পর হত্যা করে। একটি জাতিকে মেধাশূন্য করতে পরিকল্পিতবাবে এ হত্যাযজ্ঞের সংগঠিত হয়। যারা তাদের মেধা দিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চেয়েছিল অথবা বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে তাদের মেধ কাজে লাগিয়েছিল তাদের শহী বুদ্ধিজীবী বলা হয়। যে ব্যাক্তি তার মানসিক শ্রম কাজে লাগিয়ে মানুষের সাহায্য সহযোগিতা করে থাকে তাদেরকে বুদ্ধিজীবী বলা হয়।

বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকাণ্ডঃ দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করার পর পাক হানাদার বাহিনী যখন বুঝতে পেরেছিল যে তাদের বাংলাদেশে বিজয় সম্ভব নয় অর্থাৎ বাংলাদেশে তাদের সময় শেষ হতে চলছে। তখন তারা পরিকল্পিতভাবে জাতিকে মেধাশূন্য করে দেওয়ার জন্য নতুন এক কৌশল অবলম্বন করে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী যত জ্ঞানীগুণী ব্যক্তি রয়েছে তাদের সবাইকে তালিকাভুক্ত করে এবং নির্মমভাবে নির্বিচারে হত্যা করে। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকা বিশেষ করে ঢাকায় বুদ্ধিজীবী নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ড চালায় তারা পরিকল্পনা এবং তালিকা করেছিল তাদের হত্যা করবে। বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করতে সাহায্য করেছিল স্বাধীনতাবিরোধী কিছু সংগঠনের যেমন রাজাকার, আল বদর।

মুক্তিযুদ্ধে বুদ্ধিজীবীদের অবদানঃ বাংলাদেশের স্বাধীনতার পেছনে বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। মুক্তিযুদ্ধে তাদের অবদানের জন্য ইতিহাসের পাতায় চির স্মরণীয় হয়ে আছে। তাদের মধ্যে সাংবাদিক, শিল্পী, চিকিৎসক, রাজনীতিবিদ, প্রফেসর, শিক্ষাবিদ জ্ঞানী-গুণী মানুষ। তারা বিভিন্ন রকম ভাবে সাহায্য করেছিল।

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধঃ বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ ১৪ই ডিসেম্বর এ দিনটিকে বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নিহত বুদ্ধিজীবী স্মরণে মিরপুরে প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়। স্মৃতিসৌধটির স্থপতি মোস্তফা হালি কুদ্দুস। ১৯৯১ সালে ঢাকার রায়েরবাজারে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ নামে আরেকটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ শুরু হয় যা ১৯৯৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রধানন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর নকশ করেন  জামী-আল সাফী ও ফরিদউদ্দিন আহমেদ। এছাড়াও বাংলাদেশে ডাকবিভাগ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে িএকটি স্মারক ডাকটিকিটের সিরিজ প্রকাশ করেছে।

উপসংহারঃ বুদ্ধিজীবীরা ছিল বাংলাদেশের ‍স্বাধীনতার মহানায়ক।  প্রতিবছর ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করার জন্য জাতীয়ভাবে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়ে থাকে। জাতি তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান জানিয়ে প্রতিবছর ১৪ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কবে ? বুদ্ধিজীবীদের কারা হত্যা করেছিল ?

আমরা অনেকেই শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কবে তা জানলেও বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগের ইতিহাস জানি না। এমনকি অনেকেই জানে না এবং বুদ্ধিজীবীদের কারা হত্যা করেছিল এবং কেন? এছাড়াও শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের রচনা এবং ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কবিতা। প্রিয় পাঠক, স্বাগত Techgeniousbd এর আজকের পোষ্ট “শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কবে ? বুদ্ধিজীবীদের কারা হত্যা করেছিল” এছাড়ও  শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের রচনা ও ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কবিতা। আজকে আমরা আপনাদের বিস্তারিত জানবো, শহীদ বুদ্ধিজীবী কারা, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কবে, কেন বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে হয়েছিল, বুদ্ধিজীবীদের হত্যার কারণ, দেশ বিনির্মাণে বুদ্ধিজীবীদের অবদান, বুদ্ধিজীবীদের সম্মান এবং শ্রদ্ধা প্রদর্শন এবং বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের রচনা ১০০০ শব্দ।

শহীদ বুদ্ধিজীবী কারা,কবে, হত্যার কারণ

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে মুক্তিযুদ্ধের ডাক দেওয়ার পরে বাংলার আপামর জনগণ যার যা ছিলো তাই নিয়ে ঝাপিয়ে পরেছিল। যুদ্ধের শেষের দিকে পাকিস্তানি বাহিনী যখন বুঝতে পারে বিজয় সম্ভব না তখন দেশকে মেধাশুন্য করতে নতুন আর এক যুদ্ধ শুরু করে। তখন সার্বিক দিক বিবেচনা করে করে দেশের প্রথম শ্রেণীর বুদ্ধিজীবীরা দেশের স্বাধীনতায় এগিয়ে আসে। দেশের নেতৃত্ব সংকট সময় দেশের খ্যাতনামা ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক, গবেষক, সাংবাদিকরা দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।  দেশের অস্তিত্ব সঙ্কটের সময়ে এরা দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের বুদ্ধি এবং পরামর্শ দিয়ে অবদান রেখেছেন। কিন্তু ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর এর ১২ এবং ১৩ তারিখের পরে যখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা বুঝতে পারলো যে, তাদের হার নিশ্চিত, চারিদিক থেকে বাঙালী মুক্তিযোদ্ধারা তাদের ঘিরে ধরতেছে তখন দেশকে মেধা শুন্য করার পরিকল্পনা করেন।

১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাত থেকে  তালিকা করে দেশকে মেধা শুন্য করতে একেক করে সকল বুদ্ধিজীবীদের (দেশ বরেণ্যঃ ডাক্তার, চিকিৎসক, সাংবাদিক, লেখক, শিক্ষক, আইনজীবী) ধরে নিয়ে গণহত্যা করে। এদেরকে শহীদ বুদ্ধিজীবী বলা হয়। মূলত বাংলাদেশকে মেধা শুন্য করার জন্য পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা এমন ন্যাকারজনক ষড়যন্ত্র করে দেশের মেধাগুলিকে হত্যা করে। এর ক্ষতিপূরণ জাতি আজও বয়ে যাচ্ছে। দেশের প্রায় বেশিরভাগ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয় ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর। তাই ১৪ ডিসেম্বর শহীদদের স্মরণে প্রত্যেক বছর বাংলাদেশে সরকারিভাবে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়।

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের অবদান

মুক্তিযুদ্ধে দেশ স্বাধীনতায় সামনে থেকে যুদ্ধ করেছেন দেশের দামাল সন্তানেরা মুক্তিযোদ্ধারা। আর পিছন থেকে সকল ছক তৈরি থেকে শুরু করে যুদ্ধ কিভাবে পরিচালনা করলে কিভাবে শত্রুদের ঘায়েল করা যাবে টা বিশ্লেষণ করে বুদ্ধিজীবীরা বের করত। তৎকালীন সময়ে দেশের বুদ্ধিজীবীরা পিছনে থেকে সর্বাধিক ভুমিকা রেখেছেন। এদের এই অবদান জাতি চিরদিন মনে রাখবে। ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। বুদ্ধিজীবীরা শুধু তাদের মেধা দিয়েই থেমে যাননি। শেষ পর্যন্ত একত্রে নিজের জীবন ডান করে গেছেন। দেশের জন্য এমন অবদান শত কোটি বার প্রসংশার দাবীদার। এছাড়াও অনেককে ‍যুদ্ধের শুরুতেই আটকিয়ে অত্যাচার করেছে। তাদের পরিবারকে হত্যা করেছে। এইসব মিলিয়ে দেশের প্রতি কিংবা মুক্তিযুদ্ধে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের অবদান এক কথায় বলে শেষ করার না। এই বিষয়ে বিভিন্ন মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মূলক বইয়ে আরও সুন্দরভাবে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয়

শুধু মাত্র বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর ইতিহাসে এত বেশি প্রান এবং রক্ত দিয়ে কোন জাতি বিজয় অর্জন করেনি । আর এই যুদ্ধে বুদ্ধিজীবীদের অসামান্য অবদান জাতি কোনদিন ভুলতে পারবে না। প্রতি বছর জাতি সকল শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কবে বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করে। প্রতি বছর ১৪ ডিসেম্বর সারা দেশে জাতীয়ভাবে শহিদ বুদ্ধিজীবী পালন করা হয়। এই দিনে জাতিকে মনে করিয়ে দেয় দেশের জন্য বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগ। মনে করিয়ে দেয় দেশপ্রেমের চাক্ষুষ প্রমান। এই দিনে সকল শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আত্তার মাগফেরাত কামনা কয়া হয়। এছাড়া আগামীর প্রজন্মকে বুদ্ধিজীবীদের বিষয়ে জানানো হয়। যাতে আজকের শিশু আগামী দিনের দেশপ্রেমিক হতে পারে।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে পতাকা উত্তোলনের নিয়ম

১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তাদের স্মরণ এবং শ্রদ্ধার অংশ হিসেবে স্কুল কলেজ সহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং অফিস আদালতে জাতীয় পতাকা অর্ধনির্মিত রাখতে হয় এবং কালো পতাকা উত্তোলন করতে হয়। এছাড়াও বিভিন্ন কর্মসূচির পদক্ষেপ নেওয়া হয়। ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়। যেমন, শহীদদের স্মরণে স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অরপন করা হয়। আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। শহীদদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্জলন করা হয়। শোক র‌্যালি, শ্রদ্ধা নিবেদন, চিত্রাঙ্কন, সাধারণ জ্ঞান ও হাতের লেখা প্রতিযোগিতা সহ মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও আরও অনেক সামাজিক কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

আমাদের শেষ কথা

আজকের এই আর্টিকেলে ১০০০ শব্দের শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস রচনা এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সর্ম্পকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সর্ম্পকে জানতে পেরেছেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের রচনা ১০০০ শব্দ এর মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ন্য তথ্য আমরা শেয়ার করেছি।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top