কক্সবাজার থেকে টেকনাফ কত কিলোমিটার তা এই লেখার মাধ্যমে তুলে ধরবো আপনাদের জন্য । এছাড়াও পাঠক আপনাদের থাকছে টেকনাফ এর আরও কিছু সুন্দর স্থান। টেকনাফ বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের উপজেলা। টেকনাফের আয়তন ৩৮৮.৬৮ বর্গ কিলোমিটার। এ উপজেলার উত্তরে উখিয়া উপজেলা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য, পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর।
প্রিয় পাঠক এই আর্টিকেলে আমরা কক্সবাজার থেকে টেকনাফ কত কিলোমিটার, কক্সবাজার থেকে টেকনাফে যাওয়ার উপায়, গাড়ি ভাড়া, হোটেল ভাড়া এবং টেকনাফের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নিয়ে আলোচনা করব। পাঠক আপনারা একটু সময় নিয়ে পড়বেন এবং আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।
কক্সবাজার থেকে টেকনাফ কত কিলোমিটারঃ
কক্সবাজার থেকে টেকনাফের দূরত্ব সড়কপথে ৮৬.৯ কিলোমিটার। সমুদ্রপথে দূরত্ব প্রায় ১৫০ কিলোমিটার। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার জন্য কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়ক ব্যবহার করা হয়। এই মহাসড়কটি বেশ ভালোভাবেই সংস্কার করা হয়েছে এবং গাড়িতে করে টেকনাফ যেতে প্রায় ২ ঘণ্টা সময় লাগে। সমুদ্রপথে টেকনাফ যাওয়ার জন্য কক্সবাজার থেকে টেকনাফের উদ্দেশ্যে ট্রলার বা জাহাজে করে যাত্রা করা যায়। এই যাত্রাটি প্রায় ৩ ঘণ্টা সময় নেয়।
টেকনাফ কোন নদীর তীরে অবস্থিতঃ
টেকনাফ নাফ নদীর তীরে অবস্থিত। নাফ নদী বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে প্রবাহিত একটি আন্তঃসীমান্ত নদী।নএই নদীটি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের আকিয়াব শহর থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে। নাফ নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৬ কিলোমিটার। এই নদীটি একটি গুরুত্বপূর্ণ নৌপথ এবং টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপে যাওয়ার জন্যও ব্যবহৃত হয়।
কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার উপায়ঃ
কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার প্রধান উপায় হলো:
বাসে: কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার জন্য প্রতিদিনই অনেকগুলো বাস চলাচল করে। বাসগুলো কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে যায় এবং টেকনাফ বাস টার্মিনালে গিয়ে পৌঁছায়। বাসের ভাড়া জনপ্রতি ১৫০ টাকা।
সিএনজিতে: কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার জন্য সিএনজিও একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। সিএনজিতে জনপ্রতি ভাড়া ২৫০ টাকা।
মাইক্রোবাসে: কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার জন্য মাইক্রোবাসও একটি ভালো বিকল্প। মাইক্রোবাসে জনপ্রতি ভাড়া ২০০-২৫০ টাকা। কক্সবাজার থেকে টেকনাফের দূরত্ব প্রায় 86 কিলোমিটার। বাস, সিএনজি, বা মাইক্রোবাসে করে টেকনাফ যেতে প্রায় দুই ঘন্টা সময় লাগে। এছাড়াও, কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যেতে ট্রেনেও যাওয়া যায়। তবে এই রুটে ট্রেন চলাচল খুব একটা নিয়মিত নয়।
কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার জন্য কিছু টিপস:
- সকালের দিকে টেকনাফের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়া ভালো। এতে টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যাওয়ার জন্য জাহাজে বা ট্রলারে টিকিট পাওয়া সহজ হয়।
- টেকনাফ যাওয়ার সময় হালকা খাবার ও জল সঙ্গে নিতে ভুলবেন না।
- টেকনাফের রাস্তা বেশ খারাপ। তাই সাবধানে গাড়ি চালানোর চেষ্টা করুন। আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার কাজে লাগবে। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ কত কিলোমিটার তা আমরা জানতে পেরেছি।
কক্সবাজার থেকে টেকনাফ কি ট্রলারে বা জাহাজে যাওয়া যায়ঃ
না, কক্সবাজার থেকে টেকনাফ ট্রলারে বা জাহাজে যাওয়া যায় না। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার একমাত্র উপায় হলো বাস, সিএনজি, বা মাইক্রোবাসে। কক্সবাজার থেকে টেকনাফের দূরত্ব প্রায় ১২০ কিলোমিটার। ট্রলারে বা জাহাজে এই দূরত্ব অতিক্রম করতে অনেক সময় লাগে। এছাড়াও, ট্রলারে বা জাহাজে যাতায়াত অত্যন্ত বিপজ্জনক। তবে, টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপ যাওয়ার জন্য ট্রলারে বা জাহাজে যাতায়াত করা যায়। টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপের দূরত্ব প্রায় ৮০ কিলোমিটার। ট্রলারে বা জাহাজে এই দূরত্ব অতিক্রম করতে প্রায় ২-৩ ঘন্টা সময় লাগে।
কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার ভাড়াঃ
কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার ভাড়া নিম্নরূপ:
বাস: কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার জন্য প্রতিদিনই অনেকগুলো বাস চলাচল করে। বাসগুলো কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে যায় এবং টেকনাফ বাস টার্মিনালে গিয়ে পৌঁছায়। বাসের ভাড়া জনপ্রতি ১৫০ টাকা।
সিএনজি: কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার জন্য সিএনজিও একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। সিএনজিতে জনপ্রতি ভাড়া ২৫০ টাকা।
মাইক্রোবাস: কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার জন্য মাইক্রোবাসও একটি ভালো বিকল্প। মাইক্রোবাসে জনপ্রতি ভাড়া ২০০-২৫০ টাকা। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার সময়, যাতায়াত ব্যবস্থা এবং আপনার পছন্দের উপর ভিত্তি করে ভাড়ার পরিবর্তন হতে পারে।
কক্সবাজার থেকে টেকনাফ কোন কোন বাস যায় ও তাদের সময়
কক্সবাজার থেকে টেকনাফের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন অনেকগুলো বাস চলাচল করে। এই বাসগুলো কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে যায় এবং টেকনাফ বাস টার্মিনালে গিয়ে পৌঁছায়। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার জন্য কিছু জনপ্রিয় বাসের মধ্যে রয়েছে:
শ্যামলী পরিবহন: শ্যামলী পরিবহনের বাস কক্সবাজার থেকে সকাল ৬:৩০ মিনিট থেকে রাত ১০:৩০ মিনিট পর্যন্ত নিয়মিত চলাচল করে।
সেন্টমার্টিন পরিবহন: সেন্টমার্টিন পরিবহনের বাস কক্সবাজার থেকে সকাল ৭:০০ মিনিট থেকে রাত ৮:০০ মিনিট পর্যন্ত নিয়মিত চলাচল করে।
মডার্ন লাইন: মডার্ন লাইনের বাস কক্সবাজার থেকে সকাল ৭:৩০ মিনিট থেকে রাত ৯:৩০ মিনিট পর্যন্ত নিয়মিত চলাচল করে।
গ্রীন লাইন: গ্রীন লাইনের বাস কক্সবাজার থেকে সকাল ৮:০০ মিনিট থেকে রাত ১০:০০ মিনিট পর্যন্ত নিয়মিত চলাচল করে।আপনি আপনার পছন্দের বাসের কাউন্টার থেকে টিকিট বুক করতে পারেন। কক্সবাজার বাস টার্মিনালে সব বাসের কাউন্টার রয়েছে। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার বাসের ভাড়া জনপ্রতি ১৫০ টাকা।
টেকনাফের এর হোটেলঃ
টেকনাফের বেশ কয়েকটি হোটেল এবং রিসর্ট রয়েছে, যা বিভিন্ন বাজেট এবং পছন্দের সাথে মানানসই। এখানে কিছু জনপ্রিয় হোটেল এবং রিসর্টের একটি তালিকা রয়েছে:
সী-কোরাল রিসোর্ট: টেকনাফের সবচেয়ে জনপ্রিয় হোটেলগুলির মধ্যে একটি, সী-কোরাল রিসোর্টটি একটি বিলাসবহুল রিসোর্ট যা সৈকতের নিকটে অবস্থিত।
নিউ গার্ডেন: টেকনাফের একটি আরামদায়ক হোটেল, নিউ গার্ডেনটি সৈকতের কাছাকাছি অবস্থিত এবং বিভিন্ন ধরণের রুম এবং সুবিধা প্রদান করে।
আলো রিসোর্ট: টেকনাফের একটি সাশ্রয়ী মূল্যের হোটেল, আলো রিসোর্টটি সৈকত থেকে কিছুটা দূরে অবস্থিত তবে এটিতে বিভিন্ন ধরণের রুম এবং সুবিধা রয়েছে।
দ্বীপ প্লাজা: টেকনাফের একটি নতুন হোটেল, দ্বীপ প্লাজাটি সৈকত থেকে কিছুটা দূরে অবস্থিত তবে এটিতে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
সেন্ট মার্টিন রিসোর্ট: টেকনাফের একটি রিসোর্ট যা সেন্টমার্টিন দ্বীপে অবস্থিত। আপনার বাজেট এবং পছন্দ অনুসারে আপনি আপনার জন্য উপযুক্ত হোটেল বা রিসর্ট খুঁজে পেতে পারেন।
টেকনাফের এর হোটেল ভাড়াঃ
টেকনাফের হোটেল ভাড়া সাধারণত বাজেট এবং সুযোগ-সুবিধার উপর নির্ভর করে। এখানে কিছু সাধারণ ভাড়ার একটি ধারণা দেওয়া হল:
সাশ্রয়ী মূল্যের হোটেল: টেকনাফের সাশ্রয়ী মূল্যের হোটেলগুলির প্রতি রাতের জন্য ভাড়া সাধারণত ৫০০-১০০০ টাকার মধ্যে থাকে। এই হোটেলগুলিতে সাধারণত বেসিক সুযোগ-সুবিধা থাকে, যেমন একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রুম, একটি টেলিভিশন, এবং একটি বাথরুম।
মধ্যম-সারির হোটেল: টেকনাফের মধ্যম-সারির হোটেলগুলির প্রতি রাতের জন্য ভাড়া সাধারণত ১০০০-২০০০ টাকার মধ্যে থাকে। এই হোটেলগুলিতে সাধারণত আরও বেশি সুযোগ-সুবিধা থাকে, যেমন একটি ইন্টারনেট সংযোগ, একটি বার, এবং একটি জিম।
বিলাসবহুল হোটেল: টেকনাফের বিলাসবহুল হোটেলগুলির প্রতি রাতের জন্য ভাড়া সাধারণত ২০০০ টাকার বেশি হয়। এই হোটেলগুলিতে সাধারণত সর্বোচ্চ সুযোগ-সুবিধা থাকে, যেমন একটি ব্যক্তিগত স্যুট, একটি পুল, এবং একটি স্পা।টেকনাফের হোটেল ভাড়া সাধারণত মৌসুমের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। উচ্চ মৌসুমে, যেমন শীতকালে, ভাড়া সাধারণত নিম্ন মৌসুমের তুলনায় বেশি হয়। আপনি টেকনাফের হোটেল ভাড়া সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য হোটেলের ওয়েবসাইট বা বুকিং ওয়েবসাইটগুলিতে দেখতে পারেন।
টেকনাফের কিছু দর্শনীয় স্থানঃ
টেকনাফ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি উপজেলা। এটি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক স্থাপনা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য বিখ্যাত। টেকনাফের কিছু জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণগুলি হল:
সেন্টমার্টিন দ্বীপ: বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ, সেন্টমার্টিন তার স্বচ্ছ জল, সাদা বালির সৈকত এবং জীবন্ত প্রবাল প্রাচীরের জন্য বিখ্যাত।
নাফ নদী: টেকনাফের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একটি আন্তঃসীমান্ত নদী, নাফ নদী তার অপরূপ সৌন্দর্য এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য বিখ্যাত।
শাহপরীর দ্বীপ: নাফ নদীর মোহনায় অবস্থিত একটি ছোট দ্বীপ, শাহপরীর দ্বীপ তার ঐতিহাসিক স্থাপনা এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত।
গর্জন বাগান: টেকনাফের কাছে অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক উদ্যান, গর্জন বাগান তার সুন্দর পাহাড়, ঝর্ণা এবং বন্যপ্রাণীর জন্য বিখ্যাত।
তেঙ্গা চূড়া: টেকনাফের কাছে অবস্থিত একটি উঁচু পাহাড়, তেঙ্গা চূড়া তার অত্যাশ্চর্য দৃশ্যের জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও, টেকনাফে বেশ কিছু ঐতিহাসিক স্থাপনা রয়েছে, যেমন টেকনাফ মসজিদ, টেকনাফ বৌদ্ধ বিহার এবং শাহপরীর দ্বীপের মসজিদ। টেকনাফের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি এবং জীবনযাত্রাও পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয়। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ কত কিলোমিটার
টেকনাফের আশেপাশের কিছু দ্বীপঃ
টেকনাফের আশেপাশে বেশ কয়েকটি দ্বীপ রয়েছে, যার মধ্যে কয়েকটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য। এই দ্বীপগুলির মধ্যে রয়েছে:
সেন্টমার্টিন দ্বীপ: বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ, সেন্টমার্টিন দ্বীপ তার সাদা বালির সৈকত, স্বচ্ছ নীল জল এবং সমৃদ্ধ প্রবাল প্রাচীরের জন্য পরিচিত।
ছেড়া দ্বীপ: সেন্টমার্টিন দ্বীপের কাছে অবস্থিত, ছেড়া দ্বীপ তার সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্য পরিচিত।
নিঝুম দ্বীপ: সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত, নিঝুম দ্বীপ তার নির্জনতা এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত।
বঙ্গবন্ধু দ্বীপ: বার্মিজ সীমান্তের কাছে অবস্থিত, বঙ্গবন্ধু দ্বীপ তার সমৃদ্ধ সামুদ্রিক জীবনের জন্য পরিচিত।
কক্সবাজার দ্বীপ: কক্সবাজার সৈকতের কাছে অবস্থিত, কক্সবাজার দ্বীপ তার সুন্দর সৈকতের জন্য পরিচিত। এই দ্বীপগুলিতে পর্যটকরা সাঁতার কাটা, সূর্যস্নান করা, স্পিডবোট ভ্রমণ করা, এবং প্রবাল প্রাচীর সাঁতার কাটা সহ বিভিন্ন ক্রিয়াকলাপ উপভোগ করতে পারে। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ কত কিলোমিটার
আমাদের শেষ কথাঃ
টেকনাফ একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য, এবং এটি একটি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় স্থান। পাঠক আশা করি আপনি এই লেখার মাধ্যমে কক্সবাজার থেকে টেকনাফ কত কিলোমিটার তা জানতে পেরেছেন। আপনি যদি কক্সবাজারে ভ্রমণ করেন, তাহলে টেকনাফ অবশ্যই দেখার মতো একটি জায়গা।টেকনাফের অর্থনীতি মূলত পর্যটন, মৎস্য ও কৃষি নির্ভর। এ উপজেলায় প্রচুর পরিমাণে মৎস্য ও চিংড়ি চাষ হয়।টেকনাফের জনসংখ্যা ২,৬৩,৩৮৯ জন (২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী)। এর মধ্যে পুরুষ ১,৩২,৮৫৭ জন এবং মহিলা ১,৩০,৫৩২ জন। টেকনাফের অধিকাংশ লোক মুসলিম।টেকনাফ উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক। এছাড়াও, এখানে নৌপথে যোগাযোগ ব্যবস্থাও রয়েছে।টেকনাফ একটি উদীয়মান পর্যটন এলাকা। এখানে পর্যটকদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের হোটেল, রিসোর্ট ও রেস্তোরাঁ।
টেকনাফ আমার পছন্দের জায়গা!!
nice sir
ম্যাম চলেন গ্রুপ করে একটি ট্রিপ দেই
অনেক ধন্যবাদ এই ধরনের পোস্ট দেয়ার জন্য।